এর আগে শেষ ওভারের নাটকীয়তায় সুপার ওভারে যায় ইংল্যান্ড বনাম নিউজিল্যান্ডের ফাইনাল। এর ফলে ওয়ানডে বিশ্বকাপ ইতিহাসে প্রথমবার এমন ঘটনার সাক্ষী হলো বিশ্ব ক্রিকেট।
শেষ ওভারে ইংল্যান্ডের জয়ের জন্য ১৫ রান দরকার ছিল। ট্রেন্ট বোল্টের করা ওভারের প্রথম দুটি বল স্ট্রাইকের থাকা বেন স্টোকস ডট দেন। তৃতীয় বলে তিনি ছক্কা হাঁকান ও চতুর্থ বলে দৌড়ে দুই রান নেওয়ার পর মার্টিন গাপটিল থ্রো করলে স্টোকসের গায়ে লেগে বাউন্ডারি হয়। যোগ হয় ছয় রান।
পঞ্চম বলে এক রান নেওয়ার পর নন স্ট্রাইকে থাকা আদিল রশিদ রান আউটের শিকার হন। শেষ বলে জয়ের জন্য দুই রান দরকার হলে স্টোকস দুই রান নিতে গেলে, এবার মার্ক উড রান আউট হন। ম্যাচ টাই হয়। গড়ায় সুপার ওভার।
সুপার ওভারে নিয়ম অনুযায়ী দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করা ইংল্যান্ডই প্রথমে ব্যাটিংয়ে আসে। যেখানে ৬ বলে যথাক্রমে ব্যাটিংয়ে নামা স্টোকস ও বাটলার তোলেন, ৩, ১, ৪, ১, ২ ও ৪ (১৫)। বোলিংয়ে ছিলেন কিউই পেসার ট্রেন্ট বোল্ট। আর নিউজিল্যান্ডের হয়ে ব্যাটিংয়ে নামা মার্টিন গাপটিল ও জেমস নিশাম জোফরা আর্চারের বলে তোলেন যথাক্রমে ওয়াইড, ২, ৬, ২, ২, ১, শেষ বলে দুই দরকার হলে এক রান করে রান আউট হন গাপটিল।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
নিউজিল্যান্ড-২৪১/৮
ইংল্যান্ড-২৪১ (অলআউট),
সুপার ওভার দু’দল ১৫ করে রান তোলে।