নিউজ ডেস্কঃ
আইসিসির কোড অব কন্ডাক্টে বলা আছে, বাজিকরদের কাছ থেকে ম্যাচ বা স্পট ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পেলে সংশ্লিষ্ট বোর্ডকে জানাতে হবে। না হয় আইসিসির দুর্নীতি দমন সংস্থা- আকসুকে অবহিত করতে হবে। সে খবর নিজে লুকিয়ে রাখলে সেটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলে গণ্য হবে। সাকিব তার কোনোটাই করেননি। এই কারণেই দেশের ক্রিকেট ভক্তদের জন্য এসেছে নতুন দুঃসংবাদ। বলা হচ্ছে, সম্ভবত আইসিসির দুর্নীতি দমন সংস্থার রায়ে ১৮ মাসের জন্য নিষিদ্ধ হতে যাচ্ছেন সাকিব। তার বিরুদ্ধে জুয়াড়ির কাছ থেকে ম্যাচ পাতানোর অভিযোগ পেয়েও নিশ্চুপ থেকেছেন তিনি।
সাকিবের বিষয়টি নিয়ে উত্তাল ক্রিকেটপাড়া। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাকিবের শাস্তি হয়ে গেছে বলে ছড়িয়ে পড়েছে নানা কাথা। বলা হচ্ছে, সাকিব আবেদন করলে, শাস্তি কমানোও হতে পারে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ক্রিকেট সম্পর্কিত জনপ্রিয় অনলাইন পোর্টাল ইএসপিএন ক্রিকইনফোর এক প্রতিবেদনে জানা যাচ্ছে, সাকিব আল হাসানের বিপক্ষে এখনও কোনো অভিযোগই গঠন করেনি আইসিসি।
ক্রিকইনফোর প্রতিবেদনে বলা হয়, ফিক্সিং প্রস্তাব পাওয়ার পরও সেই বিষয়ে কেন আইসিসিকে জানানো হয়নি- এই বিষয়ে নিয়ে এখনো তদন্ত করছে আকসু। কিন্তু এখন পর্যন্ত সাকিবের বিপক্ষে কোনো অভিযোগই গঠন করেনি আইসিসি।